সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ , ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
নানা আয়োজনে বশেফমুবিপ্রবিতে মহান বিজয় দিবস উদযাপন ‘এটিভি ইউএসএ আইকনিক অ্যাওয়ার্ড’-এ সেরা অভিনেত্রী প্রভা জানুয়ারি থেকে ডিম উৎপাদন স্থগিতের হুঁশিয়ারি পোল্ট্রি খামারিদের দুই দিনের রিমান্ডে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক নেত্রী নিশিতা মৌলভীবাজারে বগি রেখে চলে গেল ট্রেন বড় মায়ের স্বপ্ন পূরণে হাতির পিঠে বিয়ে করলেন জাকারিয়া বিজয় দিবস উপলক্ষে কর্মসূচি ঘোষণা করল ছাত্রশিবির বাংলাদেশ থেকে ওষুধ কিনতে আগ্রহী পাকিস্তান মানবাধিকার বাস্তবায়নে বশেফমুবিপ্রবির ছাত্রদলপন্থী শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন হাসিনা ও রেহানার ক্যাশিয়ারদের বিষয়ে জানালেন আইন উপদেষ্টা বাজারে নতুন আলু আসলে কমবে দাম: বাণিজ্য উপদেষ্টা বিশ্বজুড়ে সাড়া ফেলছে ‘পুষ্পা টু’, আয় ছাড়ালো ৮০০ কোটি ৪৭তম বিসিএসের আবেদন স্থগিত ভারত পালিয়ে গিয়ে ধর্ষণ, ৪ আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার ইইউ ভিসা সেন্টার সরিয়ে ঢাকায় আনার অনুরোধে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস জানুয়ারির মধ্যেই প্রাথমিকের বই বিতরণ শুরু শ্রমিক লীগ নেতা খাসজমি বিক্রি করে আশ্রয়ণের ঘরে বসবাস বিশ্বজুড়ে স্বৈরাচারের পতনের নতুন যুগ ৫ টাকার জন্য সংঘর্ষে দুই গ্রামের আহত অর্ধশতাধিক সিরিয়ার ক্ষমতা এখন কার হাতে যাবে ?

ফিতরা দেওয়া যাবে না যাদের

  • আপলোড সময় : ২৫-০৩-২০২৪ ০৯:৪৬:০১ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৬-০৩-২০২৪ ০৮:১৪:০১ পূর্বাহ্ন
ফিতরা দেওয়া যাবে না যাদের
ইসলামে ফিতরা বা সদকাতুল ফিতর হলোএকটি আর্থিক ইবাদত। যা যাকাতের মতোই ।  ফিতরা ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে না থাকলেও এটির গুরুত্বও অনেক। যাকাত অর্জিত সম্পদের পবিত্রতা রক্ষার জন্য দেওয়া হয় আর ফিতরা রমজান মাসে রোজাদরদের ভুল-ত্রুটির কাফ্ফারা ও সাদাকাহ  হিসেবে দেওয়া হয়।

হজরত আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যাকাতুল ফিতর অপরিহার্য করেছেন অনর্থক ও অশ্লীল কথা-বার্তা দ্বারা সিয়ামের যে ত্রুটি-বিচ্যুতি হয়েছে তা থেকে পবিত্র করা এবং মিসকীনদের খাদ্য প্রদানের জন্য। ঈদের নামাজের পূর্বে আদায় করলে তা যাকাতুল ফিতর হিসেবে গণ্য হবে। আর ঈদের নামাজের পর আদায় করলে তা অন্যান্য সাধারণ দানের মতো একটি দান হবে। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৬০৯; ইবন মাজাহ, হাদিস : ১৮২৭; মুস্তাদরাকে হাকেম; ১/৪০)

কোরআন মজিদে যাকাত ব্যয়ের নির্দিষ্ট আটটি খাত উল্লেখ রয়েছে। সদকাতুল ফিতর, ওয়াজিব সদাকাত, ফিদিয়া, কাফফারা ও মান্নত ব্যয়ের খাতও এগুলো। আল্লাহ তায়ালা বলেন, মূলত সদকা হলো ফকির, মিসকিন, যাকাতকর্মী, অনুরক্ত ব্যক্তি ও নওমুসলিম, ক্রীতদাস, ঋণগ্রস্ত ব্যক্তি, আল্লাহর পথে (ইসলামের সুরক্ষার জন্য) ও বিপদগ্রস্ত বিদেশি মুসাফির ও পথসন্তানদের জন্য। এটি আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত। আর আল্লাহ সর্বজ্ঞানী ও পরম কৌশলী।’ (সুরা-৯ তওবা, আয়াত: ৬০)

এর বাইরে যাদের যাকাত, সদকাতুল ফিতর, ওয়াজিব সদাকাত, ফিদিয়া, কাফফারা ও মান্নত দেওয়া যায় না, তারা হলেন মা–বাবা ও ঊর্ধ্বতন পুরুষ যেমন দাদা-দাদি ও নানা-নানি। ছেলে-মেয়ে ও অধঃসন্তান পুরুষ যেমন নাতি-নাতনি। স্ত্রী, কারণ, তার অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান স্বামীর দায়িত্বে। সায়্যদ, অর্থাৎ হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রকৃত বংশধর। ধনী লোক, যারা নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক এবং অমুসলিম ব্যক্তি।

নিউজটি আপডেট করেছেন : আরিজ উলফি মিথুন

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ